গত ১৫ জুন সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক কালের চিত্র, সাতনদী, পত্রদূত পত্রিকাসহ কয়েক টি অনলাইন পোর্টালে, “ভোমরা স্থলবন্দরে ট্রাকে চাঁদা আদায় ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদে আমাকে এবং আমার সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন সহ কয়েকজন নাম উল্লেখ করে ট্রাক থেকে নিরব চাঁদাবাজি করছে বলে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা আদৌ সত্য নয়। প্রকৃত সত্য হলো বন্দর এলাকার দীর্ঘ দিনের যানযট নিরশনের জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষের কর্তৃক অধিগ্রহণ কৃত জমিতে ট্রাকগুলো সরিয়ে নেওয়ার জন্য পনর লক্ষ ছিয়াশি হাজার টাকার ইট এবং দুই লক্ষ ষাট হাজার টাকার বালি দিয়ে জায়গাটা ভরাট করে সেখানে ট্রাক গুলো দাঁড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই ব্যবস্থা করার পর থেকে এখন আর বন্দর এলাকায় কোন যানযটের সৃষ্টি হয় না। আমরা যানযট নিরশনের জন্য যে টাকা টা খরচ করেছি সে টাকাটা উঠানোর জন্য এবং এই কাজ পরিচালনা করার জন্য যাহারা নিয়োজিত আছে তাদের বেতন দেওয়ার জন্য ট্রাক প্রতি ৫০ টাকা করে নেওয়া হয়। এই টাকা টা কারো নিকট থেকে জোর করে নেওয়া হয় না। কোন পক্ষ আমাদের সম্মান হানী করার জন্য সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে এই বানোয়াট সংবাদ প্রকাশিত করিয়েছে যা সম্পুর্ন মিথ্যা। আমি এই মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
প্রতিবাদ কারী
জি এম কামরুল ইসলাম
সভাপতি ভোমরা স্থলবন্দর ট্রান্সপোট মালিক সমবায় সমিতি লিঃ
রেজিঃ নং ৮৬।
